কাঁচা হলুদ দিয়ে কিভাবে ফর্সা হওয়া যায়

বর্তমান আধুনিক যুগে সবাই তাদের স্বাস্থ্য এবং ত্বক নিয়ে অনেক সচেতন, সকলেই প্রাকৃতিক উপাদান এর মাধ্যমে ত্বকের উজ্জ্বলতা এবং ফর্সা রঙ অর্জন করার জন্য বিভিন্ন উপাদান খুঁজতে থাকেন। কাঁচা হলুদ প্রাচীন যুগ থেকেই ত্বকের গঠন উন্নতি এবং দাগমুক্তি করার জন্য জনপ্রিয়।
 

আজকে আপনাদেরকে কাঁচা হলুদের সকল গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো বলবো, যেন আপনারা জানতে পারেন কাঁচা হলুদের মাধ্যমে আসলেই কি ত্বকের উন্নত গঠন, ত্বক ফর্সা করার পাশা পাশি ত্বককে দাগ মুক্ত করা সম্ভব কিনা।

পোস্ট সূচিপত্রঃ কাঁচা হলুদ দিয়ে কিভাবে ফর্সা হওয়া যায়

কাঁচা হলুদ দিয়ে ত্বকের যত্ন করার নিয়ম

হলুদকে আমরা সাধারণত রান্নার জন্য মসলা হিসেবে ব্যবহার করে থাকি, কিন্তু এটি রান্নায় স্বাদ বাড়ানোর পাশাপাশি ত্বকের উন্নত গঠন এবং সৌন্দর্য বৃদ্ধিতেও প্রাচীনকাল থেকে ব্যবহার হয়ে আসছে। ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির জন্য কাঁচা হলুদ একটি শক্তিশালী উপাদান হিসেবে বিবেচিত করা হয়। কাঁচা হলুদের মধ্যে এন্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান রয়েছে যা দাগ এবং কালো দাগ কমাতে সাহায্য করে।

বিভিন্ন প্রকার ব্যাকটেরিয়া আপনার ত্বকে ক্ষত তৈরি করে থাকে যেটাকে আমরা সাধারণ ভাষাই "ব্রণ" বলে থাকি। এ ধরনের ব্রণ দূর করায় কাঁচা হলুদ ব্যাপকভাবে সাহায্য করে। কাঁচা হলুদে থাকা শক্তিশালী এন্টিঅক্সিডেন্ট এর বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা সকল ব্যাকটেরিয়ার সাথে লড়াই করে আমাদের ত্বক থেকে ব্রণ দূরে করে।

আপনারা অনেকেই বাইরে যাওয়ার সময় সানস্ক্রিম ব্যবহার করে থাকেন সূর্যের অতিবেগুণী রশ্মি এবং পরিবেশ দূষণের স্পর্শ থেকে আপনার ত্বকে রক্ষা করার জন্য। সূর্যের অতিবেগুণী রশ্মি এবং পরিবেশ দূষণের স্পর্শের মাধ্যমে আপনার ত্বকের প্রাকৃতিক তেলের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায় এবং আপনার ত্বকে সূক্ষ্মতা, বেলেরেখা এবং বয়সের দাগ ইত্যাদির মত লক্ষণ দেখা যায়। কাঁচা হলুদ ত্বকের ব্যবহার করার মাধ্যমে এই লক্ষণগুলো অতি সহজেই দূর করা যায়। সানস্ক্রিমের পরিবর্তে হলুদের ব্যবহার করলে বেশি ভালো হয় কেননা এটি একটি প্রাকৃতিক উপাদান যার মধ্যে কোন কৃত্রিম কেমিক্যাল নেই।

অনেকের চোখের নিচে ডার্ক সার্কেল এর সমস্যাই ভুগছেন। ঘুমের অভাবে, স্বাস্থ্যকর খাবার অথবা অতিরিক্ত কম্পিউটার বা মোবাইল ফোনের ব্যবহারের মাধ্যমেও চোখের নিচে কালো দাগ হতে পারে। এক্ষেত্র ও কাঁচা হলুদ আপনাকে সাহায্য করতে পারে, হলুদ আপনার রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় যার ফলে কালো দাগের প্রভাব কমতে থাকে এভাবে আপনার চোখের কালো দাগের প্রভাব কমে যায় এবং আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।

আপনারা অনেকে শুষ্ক ত্বকের প্রভাব দূর করার জন্য ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করে থাকেন। কাঁচা হলুদ একটি প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার হিসেবে ও কাজ করে থাকে, আপনি হলুদ থেকে তৈরি মাস্ক বা প্যাক ব্যবহার করার মাধ্যমে অতি সহজেই আপনার ত্বকের আদ্রতা দূর করতে পারবেন। এটি একটি প্রাকৃতিক উপাদান যার ফলে এটি ব্যবহার করা উত্তম। হলুদ আপনার ত্বকের কোষগুলোকে নতুনভাবে পুনরুত্পাদন করার মাধ্যমে শুষ্কতা দূর করে। ত্বকের শুষ্ক হয়ে যাওয়ার সমস্যাটি আমরা বেশিরভাগ সময় শীতকালে পেয়ে থাকি। এটি একটি স্বাভাবিক পরিস্থিতি যা আমরা কাঁচা হলুদ ব্যবহার করার মাধ্যমে অতি সহজেই দূর করতে পারে।

শুধু কাঁচা হলুদ মুখে দেওয়ার নিয়ম

কাঁচা হলুদের মাস্ক

বাজারে বিভিন্ন ধরনের হলুদের মাস্ক অনেক সহজেই পাওয়া যায়। কিন্তু সেগুলোই হলুদের থেকে অন্যান্য কৃত্রিম কেমিক্যাল এর পরিমাণ বেশি থাকে। এজন্য বাসায় কাঁচা হলুদ থেকে মাস্ক তৈরি করলে সব থেকে ভালো হয়। বাসায় হলুদের মাস্ক তৈরি করার জন্য যে সকল উপকরণ এর প্রয়োজন তা হোল।

মাস্ক তৈরির উপকরণঃ
  • ১ টেবিল চামচ হলুদ
  • ১ টেবিল চামচ চন্দন গুঁড়ো
  • ১ চা চামচ মধু
  • পানি
  • ১ টি বাটি

মাস্ক তৈরির ধাপঃ
একটি বাটিতে হলুদ এবং চন্দন গুঁড়ো নিয়ে একসাথে মিশিয়ে নিন। হলুদ এর সাথে সাথে চন্দন গুঁড়ো ভালোভাবে মেশানো হয়ে গেলে এর মধ্যে মধু যোগ করুন। পেজটিকে ঘন করার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি যোগ করুন। এই মিশন গুলোকে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন।

এই সহজ ধাপ গুলো অনুসরণ করার মাধ্যমে আপনি অতি সহজেই হলুদের মাস্ক তৈরি করতে পারবেন। তৈরি হয়ে গেলে এটি আপনার মুখে লাগান। ১০ থেকে ১৫ মিনিট মাস্কটি লাগিয়ে অপেক্ষা করার পরে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

হলুদ এবং টকদই এর মাস্ক

অনেকেই রূপচর্চায় টক দইয়ের ব্যবহার করে থাকেন, এবং হলুদের ব্যবহারের মাধ্যমে একটি দারুন মাস্ক তৈরি করা যায় যেটি লাগানোর মাধ্যমে আপনার ত্বক উজ্জ্বল, প্রাণবন্ত এবং স্বদেশ করে তুলবে।

মাস্ক তৈরির উপকরণঃ
  • ১ চা চামচ মধু
  • ১ চা চামচ লেবুর রস
  • ২ টেবিল চামচ টক দই
  • ১ চা চামচ হলুদ গুঁড়া
  • ৩ টেবিল চামচ ময়দা
মাস্ক তৈরির ধাপঃ
একটি বাটিতে ৩ টেবিল চামচ ময়দা নিন তার মধ্যে একটা চামচ হলুদ গুড়া বা হলুদ বাটা মিশিয়ে তার মধ্যে ২ টেবিল চামচ টক দই যোগ করুন। মিশ্রণটি ভালোভাবে মিশিয়ে নিয়ে তার মধ্যে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে কিছুক্ষণ মেশানোর পরে তার মধ্যে এক চামচ মধু যোগ করুন।

এই মাস্কটি সপ্তাহে ২-৩ বার ব্যবহার করুন, এই মাসটি ব্যবহার করলে আপনার ত্বক অতি সহজেই উজ্জ্বলতা এবং সতেজে সাহায্য করবে।

হলুদ এবং লেবুর রস দিয়ে মাস্ক

হলুদ এবং লেবুর  রস আমরা সাধারণ রান্নার কাজে ব্যবহার করে থাকি, কিন্তু এটি মিশে আমরা একটি প্যাক তৈরি করতে পারি যা আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে ব্যাপকভাবে সাহায্য করে। হলুদ এবং লেবুর রস মিশিয়ে প্যাক তৈরি করা অনেক সহজ এবং এটি যদি আপনারা প্রতিদিন ব্যবহার করেন অথবা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে।

নারিকেলের তেল ও হলুদ দিয়ে মাস্ক

নারকেলের তেল একটি প্রাকৃতিক উপাদান এটি আমাদের ত্বকের ময়েশ্চারাইজার ধরে রাখতে সাহায্য করে। আপনার অনেকেই নারকেলের তেল ব্যবহার করে থাকেন, নারকেল এবং কাঁচা হলুদ এর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিফাঙ্গাল এর মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান যা ত্বকের জন্য অনেক উপকারী। এ দুটি উপাদান একত্রে মিশিয়ে প্রতিদিন ব্যবহার করলে পাবেন একটি উজ্জ্বল এবং দাগহীন ত্বক।

এছাড়া আপনি সাধারণভাবে গাজা হলুদ বেটে আপনার ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন। শুধু কাঁচা হলুদ ব্যবহার করলেও হলুদের সকল উপকারিতা পাবেন। দ্রুত এবং বেশি ভালো ফলাফল পাওয়ার জন্য হলুদের মাস্ক তৈরি করতে পারেন। যদি আপনি তাকে হলুদের এলার্জি হয়ে থাকে তবে সরাসরি হলুদ ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। অন্যথায় এর কারণে আপনার বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে।

কাঁচা হলুদ ব্যবহারে কি ক্ষতি হয়

আপনার ত্বকে ব্যবহার করার আগে অবশ্যই মাস্ক গুলো আপনারা হাতে লাগিয়ে পরীক্ষা করে নেবেন যে এর কারণে আপনার ত্বকের কোন ক্ষতি হচ্ছে কিনা। অনেকের হলুদে এলার্জি থাকতে পারে এজন্য এটি কে ব্যবহার করার আগে অবশ্যই পরীক্ষা করে নেওয়া প্রয়োজন। এবং এটি সঠিকভাবে ব্যবহার করার প্রয়োজন যেন আমাদের ত্বকের কোন ক্ষতি না হয়ে থাকে।

১। হলুদের মাস্ক ব্যবহার করার পরে সরাসরি সূর্যের আলোতে যাওয়া যাবে না।

২। ত্বকে দীর্ঘ সময় ধরে হলুদের মাস্ক রাখলে ত্বক হলুদ বর্ণ ধারণ করে, যেটা পরবর্তীতে আপনার ত্বক থেকে উঠানো অনেক কষ্টকর হয়ে উঠবে।

৩। অতিরিক্ত কাঁচা হলুদ ব্যবহার করলে আপনার তাদের ক্ষতি হতে পারে, যেমন আপনার ত্বক শুষ্ক এবং সংবেদনশীল হয়ে যেতে পারে। এই জন্য অবশ্যই সঠিক পরিমাণ অনুযায়ী কাঁচা হলুদ ব্যবহার করতে হবে।

এই কিছু নিয়ম গুলো মেনে চললে আপনি সঠিক ভাবে কাঁচা হলুদ এবং হলুদের মাস্কগুলো কোন প্রকার সমস্যা ছাড়াই ব্যবহার করতে পারবেন।

মুখে প্রতিদিন হলুদ ব্যবহার করা কি ভালো

কাঁচা হলুদ প্রতিদিন ব্যবহার করলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে। এজন্য প্রতিদিন কাঁচা হলুদ ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতাম। আপনি চাইলে প্রতি সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার কাঁচা হলুদ ব্যবহার করতে পারেন। শুধুমাত্র শুধু কাঁচা হলুদ ব্যবহার করলে এতে আপনার মুখের দাগ ফেলতে পারে এজন্য কাঁচা হলুদের সাথে প্রাকৃতিক উপাদানের মিশ্রণ করা ভালো।

কাঁচা হলুদ খেলে কি ফর্সা হওয়া যায়

অনেকে ফর্সা হওয়ার জন্য সকালে কাঁচা হলুদ খেয়ে থাকেন, অনেকে এটি রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার ধারণাই খেয়ে থাকে। হলুদ অতিরিক্ত মাত্রায় খেলে আপনাদের শরীরে বিভিন্ন ক্ষতি হতে পারে। হলুদের মধ্যে থাকে বিভিন্ন ধরনের উপাদান যা শরীরের জন্য উপকারী তবে তা বেশি গ্রহণ করলে উল্টা শরীরের ক্ষতি করতে পারে। অতিরিক্ত হলুদ গ্রহণ করলে কিডনিরও ক্ষতি হতে পারে।

অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে যে হলুদ খাবার মাধ্যমে কি ফর্সা হওয়া যায়? এটি উত্তর হচ্ছে না, কাঁচা হলুদ সরাসরি খাবার মাধ্যমে ফর্সা হওয়া যায় না। তবে কাঁচা হলুদ ব্যবহার করার মাধ্যমে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করা সম্ভব। হলুদ সাধারণত রান্নার মাধ্যমে গ্রহণ করা হয়ে থাকে, আমাদের প্রতিদিন ৫ থেকে ১০ গ্রামের বেশি হলুদ খাওয়া উচিত নয়। 

কাঁচা হলুদ খেলে কি ওজন কমে

অনেকে ওজন কমানোর জন্য কাঁচা হলুদ খেয়ে থাকেন, কাঁচা হলুদ এর মধ্যে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি রয়েছে যা শরীরের চর্বি কমাতে সাহায্য করে। এজন্য অনেকের ডায়েটের সাথে কাঁচা হলুদ খেতে করতে বলে। রান্নায় মেশানো হলুদের পাশাপাশি ওজন কমানোর জন্য আরো কিছু প্রক্রিয়ায় হলুদ খাওয়া হয় যেমন।
  • হলুদের চা
  • হলুদ মেশানো দুধ
  • হলুদের স্মুদি

সকালে খালি পেটে হলুদ খেলে কি হয়

সকালে হলুদ খাওয়ার কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক রয়েছে, এর মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং হজম শক্তির উন্নতি হয়। বিভিন্ন উপাদান আমাদের স্বাস্থ্য কে উন্নত করতে সাহায্য করে। তবে হলুদ বেশি পরিমাণে গ্রহণ করলে তা আমাদের ক্ষতি করতে পারে। সুতরাং সকালে খালি পেটে হলুদ খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে কিন্তু তা আমাদের সঠিক পরিমাণে খেতে হবে তাহলে আমরা কাঁচা হলুদ গ্রহণ করার মাধ্যমে আমাদের শরীরের উন্নতি করতে পারব।

ব্যায়ামের পরে হলুদ খাওয়ার উপকারিতা

অনেকে প্রেমের পরে হলুদ এর স্মুদি বানিয়ে খেয়ে থাকে, এর মধ্যে অনেক পুষ্টি রয়েছে। হলুদের মধ্যে কিছু উপাদান রয়েছে যা বেশি ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে এই জন্য ব্যায়ামের ব্যথা কম হওয়ার উদ্দেশ্যে হলুদ গ্রহণ করা হয়ে থাকে। এবং ব্যায়ামের সাথে সম্পর্কিত বেশি ব্যথা কমানোর জন্যও হলুদ খাওয়া হয়ে থাকে। ব্যয়ামের পরে আপনার আপনি একটি চেষ্টা করে দেখতে পারেন যে আপনার জন্য এটি উপকারী কিনা।

লেখকের শেষ কথা

তবে রঙ এবং গঠন মূলত জেনেটিক্স দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়, এক্ষেত্রে হলুদের মতো প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করার মাধ্যমেও আপনার ত্বকের আসল রং খুব কমই সাহায্য করা যেতে পারে। কিন্তু অনেকের ক্ষেত্রে উপলব ব্যবহার করার মাধ্যমে একটি উজ্জ্বল ত্বক পেতে পারে। এই ঘরোয়া প্রতিকার গুলি আপনার ত্বকের রং পরিবর্তন করে আপনাকে একটি উজ্জ্বল ত্বক দিতে পারে। তবে এটি অবশ্যই আপনাকে নিয়ম অনুযায়ী ব্যবহার করতে হবে তাহলে এর সঠিক উপকারিতা গ্রহণ করা যাবে। যারা উজ্জ্বলতা খুঁজছেন এমন ব্যক্তিদের ফলাফল পেতে হলে সঠিক নিয়ম হবে পদক্ষেপগুলো ব্যবহার করা উচিত। প্রাকৃতিক উপাদান গুলি ত্বকের জন্য সর্বদা সেরা কারণ এতে রাসায়নিক পদার্থের মত কোন স্পর্শ প্রতীক্ষায় থাকে না। তবে সরাসরি হলো তোকে ব্যবহার না করে এর সাথে অন্যান্য প্রাকৃতিক উপাদান মিশিয়ে ব্যবহার করা উত্তম।

প্রিয় পাঠক আপনাদের সুবিধার্থে কাঁচা হলুদ দিয়ে কিভাবে ফর্সা হওয়া যায় এই পোস্টে লিখা, আপনাদের যদি এই পোস্টটি সহায়ক মনে হয় তাহলে আপনাদের প্রিয়জনদের সাথে একটি শেয়ার করুন যেন তারা জানতে পারে কাঁচা হলুদ দিয়ে ত্বকের যত্ন করার নিয়ম, শুধু কাঁচা হলুদ মুখে দেওয়ার নিয়ম, কাঁচা হলুদ ব্যবহারে কি ক্ষতি হয়, মুখে প্রতিদিন হলুদ ব্যবহার করা কি ভালো, কাঁচা হলুদ খেলে কি ফর্সা হওয়া যায়, কাঁচা হলুদ খেলে কি ওজন কমে, সকালে খালি পেটে হলুদ খেলে কি হয়, ব্যায়ামের পরে হলুদ খাওয়ার উপকারিতা ইত্যাদি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

টেক সমাজের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url