অল্প বয়সে চুল পাকার সমাধান | সাদা চুল থেকে মুক্তি
দ্রুত হাই প্রেসার কমানোর উপায় | হঠাৎ হাই প্রেসার হলে করণীয়
ঘরোয়া পদ্ধতি তে চুল পাকা রোধ করার উপায়
অনেকে বিভিন্ন সমস্যার প্রতিকার করার জন্য ঘরোয়া উপায় খুঁজে থাকেন। আপনার
অল্প বয়সে সাদা চুল হবার সমস্যাটিও প্রাকৃতিকভাবে চিকিৎসা করা
সম্ভব। অনেকগুলো উপায় রয়েছে যার মাধ্যমে আপনি প্রাকৃতিকভাবে কমাতে পারবেন
যেমন।
এখন আর চোখ পেকে যাওয়া মানে বয়স বেড়ে গেছে এমনটা আর নয়। আজকে অনেক তরুণ
তরুণী এবং কিশোর কিশোরীদের অল্প বয়সেই চুল পেকে যায়। অল্প বয়সে চুল পেকে
যাওয়ায় অনেকের মধ্যে দুশ্চিন্তা, মানসিক চাপ এবং আত্মবিশ্বাস কমে যাওয়ার
কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
বয়সের আগেই চুল পেকে যাওয়ার পেছনে আমাদের জীন কিছুটা নির্ভর করলেও এটির প্রধান কারণ হতে পারে আমাদের খাদ্যাভ্যাস, জীবনধারা এবং মানসিক চাপ ইত্যাদি। আমাদের জীবনযাপনের সহজ কিছু পরিবর্তন আনার মাধ্যমে আমরা অতি সহজেই চুল সাদা হয়ে যাওয়াকে কমাতে পারবো। আজকের ব্লগে আপনাদের বলব কেন অল্প বয়সে চুল পেকে যায়, এর কারণ কি এবং আপনি কিভাবে প্রাকৃতিক ভাবে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারবেন।
পোস্ট সূচীপত্রঃ অল্প বয়সে চুল পাকার সমাধান | সাদা চুল থেকে মুক্তি
অল্প বয়সে চুল সাদা হওয়ার কারণ
আমাদের চুলের প্রকৃত রঙ আসে মেলানিন নামের একটি পদার্থ থেকে, যা চুলের
গোড়ায় থাকা মেলানোসাইট কোষের মাধ্যমে তৈরি হয়ে থাকে। সময়ের
সাথে সাথে এই কোষ গুলোর পরিমাণ কমতে থাকে এবং আমাদের চুল সাদা হতে শুরু
করে। যদিও চুল সাদা হয়ে যাওয়া একটি প্রাকৃতিক কারণ তবুও আরো কয়েকটি
প্রধান কারণ রয়েছে যার মাধ্যমে চুল সাদা হয়ে থাকে।
জেনেটিক্সঃ অল্প বয়সে চুল পাকা অনেক সময় বংশগতভাবে প্রভাবিত হয়ে থাকে।
যদি আপনার পরিবারে বাবা-মা বা দাদা-দাদী কারো অল্প বয়সে চুল পেকে যায়
সেক্ষেত্রে এই রোগে আপনার আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেক বেশি।
আরো পড়ুনঃ একজন সুস্থ মানুষের কত লিটার পানি প্রয়োজন
মানসিক চাপঃ অতিরিক্ত মানসিক চাপের কারণে চুল দ্রুত পেকে যাওয়ার
সম্ভাবনা থাকে। অতিরিক্ত পড়াশোনা, বেশি গেম খেলা, রাত জেগে থাকা,
মানসিক কষ্ট এবং না ঘুমানো অল্প বয়সে আপনার চুল পেকে যাবার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।
পুষ্টির ঘাটতিঃ আমরা অনেক সময় চর্বি এবং ফাস্ট ফুড জাতীয় খাবার খেয়ে
শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে দেই, যার ফলে আমাদের চুলের
গোড়া দুর্বল হয়ে যায় এবং চুলের বিকাশে বাধা দেয়। এ সকল কারণে
আমাদের চুল তাড়াতাড়ি পেকে যেতে পারে, এছাড়াও
ভিটামিন, আয়রন, তামা, জিঙ্কের ইত্যাদি উপকরণের এর
অভাবেও আমাদের চুল অল্প বয়সে সাদা হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে।
স্বাস্থ্যগত অবস্থাঃ থাইরয়েড এর মতো কিছু শারীরিক রোগের কারণে আমাদের
অল্প বয়সেই চুল সাদা হয়ে যেতে পারে।
শ্যাম্পু এবং সাবানঃ বাজারে পাওয়া বিভিন্ন সাবান এবং শ্যাম্পুর মধ্যে
ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ থাকে যেগুলো আমাদের চুলের জন্য অনেক ক্ষতিকর। সেই
সকল ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ মিশ্রিত সাবান এবং শ্যাম্পু ব্যবহার করার
ফলে আমাদের চুল শুষ্ক, ভঙ্গুর চুল অল্প বয়সে সাদা হয়ে
যায়। আপনাদের চুলের যত্নের জন্য প্রাকৃতিক উপাদান এবং অতিরিক্ত পুষ্টি
সমৃদ্ধ শ্যাম্পু বেছে নিতে পারেন।
বিপাকীয় ব্যাধিঃ বিভিন্ন শারীরিক অসুস্থতা যেমন ডায়াবেটিস,
হাইপার/হাইপোঅ্যাড্রিনালিজম, লিভারের এনজাইম বৃদ্ধি এবং উচ্চ কোলেস্টেরলের
মাত্রার মতো অবস্থা গুলো অল্প বয়সেই চুল পাকার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।
চুল পাকা রোধ করার উপায়
অল্প বয়সে চুল পেকে যাওয়া সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করা অনেক সময় কঠিন হয়ে
থাকে। তবে মাথার চুল সাদা হয়ে যাবার কারণ এর পরিমান কমানোর জন্য ডাক্তাররা
বিভিন্ন পুষ্টিকর উপাদান গ্রহণ করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। কিছু
গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টিকর উপাদান গুলোর মধ্যে রয়েছে।
সুষম খাদ্যঃ কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপাদান যেমন ভিটামিন এ এবং ভিটামিন বি
আমাদের চুলের জন্য অনেক উপকারী। ভিটামিনের স্বাস্থ্যকর চুলের ত্বক এবং চুলের
উন্নতি করতে অনেক সাহায্য করে।সবুজ শাকসবজি এবং হলুদ রঙের ফলে এই ভিটামিন গুলো
প্রচুর পরিমানে পাওয়া যায়।
ভিটামিন বি আমাদের চুলকে সুস্থ ও নরম রাতে সাহায্য করে। ভিটামিন বি
আমরা দই, সবুজ শাকসবজি, টমেটো, ব্রকলি, কলা ইত্যাদির মধ্যে অধিক পরিমাণে থাকে।
খনিজ পদার্থঃ বিভিন্ন ধরনের খনিজ পদার্থ যেমন আয়রন, জিংক এবং তামার মতো
খনিজ পদার্থ আমাদের চুলের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ এটি আমাদের চুল মজবুত করতে
এবং চুল পড়া কমাতে সাহায্য করে।
মুরগির মাংস এবং সবুজ শাকসবজিতে জিংক অধিক পরিমানে পাওয়া যায়। ডিম গরুর মাংস
এবং সূর্যমুখী বীজে প্রচুর পরিমাণে আয়রন পাওয়া যায়। শস্য, মাছ এবং ডিমের
কুসুমে তামার ভালো উৎস।
প্রোটিনঃ প্রোটিন আমাদের শরীরের পাশাপাশি আমাদের চুলের জন্য অনেক
উপকারী। নিয়মিত প্রোটিন গ্রহণ করার ফলে আমাদের চুলের উজ্জ্বলতা বাড়ে এবং
চুলের গঠন উন্নত করতে সাহায্য করে।মাছ, মাংস, ডিম, দুধ এবং সয়াবিন প্রোটিনের
একটি ভালো উৎস।
এই উপাদান গুলো নিয়মিত গ্রহণ করার মাধ্যমে অতি সহজেই অল্প বয়সে চুল পাকার
পরিমাণ কমাতে পারবেন। এছাড়া এই উপাদানগুলো স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী যা
আপনার সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতেও অনেকটা সাহায্য করবে।
ঘরোয়া পদ্ধতি তে চুল পাকা রোধ করার উপায়
অনেকে বিভিন্ন সমস্যার প্রতিকার করার জন্য ঘরোয়া উপায় খুঁজে থাকেন। আপনার
অল্প বয়সে সাদা চুল হবার সমস্যাটিও প্রাকৃতিকভাবে চিকিৎসা করা
সম্ভব। অনেকগুলো উপায় রয়েছে যার মাধ্যমে আপনি প্রাকৃতিকভাবে কমাতে পারবেন
যেমন।
১। আমলকি
আমলকির মধ্যে উচ্চ পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে যা আমাদের চুলের জন্য অনেক
উপকারী। এটাই আমাদের চুলের মেলানিন এর পরিমাণ বাড়াতে অনেক
সাহায্য করে এবং আমাদের চোখে স্বাস্থ্যবান রাখে।
২। কালো তিলের বীজ
কালো তিল আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী, একটি বিভিন্ন রোগের নিরাময়
হিসেবে পরিচিত।কালো তিল প্রাচীনকাল থেকে চুলের উন্নতি এবং চুল পাকা কামানোর জন্য
ব্যবহার হয়ে আসছে।
৩। মেহেদি
প্রাকৃতিক রঙ হিসেবে মেহেদী শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে চলে আসছে, অল্প বয়সে
সাদা চুলের প্রভাব কমানোর জন্য মেয়েদের ব্যবহার অনেক জনপ্রিয়। এটি
নিয়মিত ব্যবহারের ফলে আমাদের চুলের প্রাকৃতিক রঙ ফিরিয়ে দেয় না তবে
রাসায়নিক চুলের রঙের নিরাপদ বিকল্প হিসেবে আমরা এটি ব্যবহার করতে পারি।
চুল পাকা বন্ধ করার তেল
অল্প বয়সে চুল সাদা হয়ে যাওয়া কমানোর জন্য অনেকে বাজারে পাওয়া বিভিন্ন
চুলের তেল ব্যবহার করে থাকেন। তবে সেই সকল এর মধ্যে প্রাকৃতিক উপাদান
গুলোর নাম থাকলেও সেই তেল গুলোর মধ্যে প্রাকৃতিক উপাদানের পরিমাণ স্বল্প
পরিমাণে থাকে এবং বেশিরভাগ সময় সেগুলোতে ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার
করা হয়ে থাকে যেগুলো আমাদের চুলের জন্য অনেক ক্ষতি হয়।
নারিকেল,তিল এবং বাদামের তেল চুলের যত্নের জন্য অনেক জনপ্রিয়
তেল। এগুলো ব্যবহার করার মাধ্যমে আমাদের চুল বিভিন্ন পোস্টটি উপাদান
পেয়ে থাকে যেগুলো আমাদের চুলকে গোড়া থেকে শক্ত করে, মসৃণ রাখে এবং চুল
পড়া কমাতে সাহায্য করে। চুলের যত্ন নেওয়ার জন্য এই তেল গুলোর সাথে
বিভিন্ন প্রাকৃতিক উপকরণ মিশিয়ে ব্যবহার করা হয় সেরা ফলাফল পাওয়ার
জন্য। এর মধ্যে কিছু উল্লেখযোগ্য মাধ্যমগুলো হল।
নারিকেলের তেল এবং নিম পাতার মিশ্রণ
উপকরণঃ একমুঠো নিমের পাতায় এবং ১০০ মিলি নারিকেলের তেল।
ব্যবহারঃ একটি পাত্রে নারিকেলের তেল নিয়ে অল্প আছে গরম গরম। গরম
তেল নিম পাতার সাথে যোগ করে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি ঠান্ডা হয়ে
গেলে এটি একটি বোতলে ভরে নিন এবং নিয়মিত চুলে লাগিয়ে ১০-১৫ মিনিট আলতো
করে ম্যাসাজ করুন। সেরা ফলাফল পাওয়ার জন্য নিয়মিত এটি তিন মাস ব্যবহার
করুন। এই পদ্ধতিটি অনেক কার্যকরী হিসেবে পরিচিত এবং জনপ্রিয়।
নারকেল তেল এবং শুকনো লাউয়ের মিশ্রণ
উপকরণঃ এক কাপ নারিকেল তেল এবং আধা কাপ শুকনো লাউ।
ব্যবহারঃ তেলের সাথে শুকনো লাউ মিশিয়ে একটি তেল তৈরি করা হয় চুলের
জন্য অনেক উপকারী এবং ভিটামিনের সমৃদ্ধ। এটি তৈরি করার জন্য প্রথমে লাউ
ছোটখাটো টুকরো করে শুকিয়ে নিতে হবে এরপরে টুকরো লাউ গুলো নারকেল তেলের সাথে
৩-৪ দিন ভিজিয়ে রাখতে হবে। এরপরে মিশ্রণটি কম আঁচে গরম করুন
যতক্ষণ না তেল কালো হয়ে। এখন একটি ছাকনি দিয়ে লাউ গুলো শেখে আলাদা করে
নিন এবং ভবিষ্যতে ব্যবহার করার জন্য একটি বোতলের ভিতরে তেল গুলো সংরক্ষণ করতে
পারেন। সেরা ফলাফল পাওয়ার জন্য সপ্তাহে দুইবার মাথার ত্বকে এই
তেলটি ম্যাসাজ করুন।
তিলের তেল এবং গাজরের মিশ্রণ
উপকরণঃ ১ টেবিল চামচ মেধি বিজ, ১ কাপ তিলের তেল, ১ কাপ গাজরের রস।
ব্যবহারঃ এই তেলটি তৈরি করার জন্য আমাদেরকে প্রথমে একটি বাটিতে মেথি
বীজ, তেলের তেল এবং গাজর একসাথে মিশিয়ে কমপক্ষে সূর্যের আলোতে
২১-২৫ দিন সূর্যে আলোতে রেখে দিতে হবে। এর পরে আপনি এই
মিশ্রণটি শিশুর মাথার ত্বকে লাগাতে পারেন, এই
মিশ্রণটি শিশুর ত্বকের মাথার জন্য অনেক উপকারী। সেরা ফলাফল
পাওয়ার জন্য এই তেলের মিশ্রণটি নিয়মিত তিন মাস ধরে ব্যবহার করুন।
আরো পড়ুনঃ কাঁচা হলুদ দিয়ে কিভাবে ফর্সা হওয়া যায়
লেবুর রস এবং বাদাম তেল
উপকরণঃ ১ কাপ বাদাম তেল, ১/৪ কাপ লেবুর রস।
ব্যবহারঃ আপনারা অবশ্যই বাদামে তেলের নাম শুনেছেন, বাজারে পাওয়া
বাদামের তেল অনেকেই ব্যবহার করে থাকেন চুলের উন্নতি করার জন্য তবে বাদামের
তেলের সাথে লেবুর রস মিশালে আরো ভালো ফলাফল পাওয়া যায় এবং অল্প বয়সে চুল
সাদা হয়ে যাওয়া প্রভাব কমার জন্য এটি সেরা। এটি তৈরি করার জন্য প্রথমে
আমাদেরকে বাদামে তেলের সাথে লেবুর রস মিশিয়ে নিতে হবে এবং আলতো করে মাথা
তোকে মেসেজ করুন। ভালো ফলাফল পাওয়ার জন্য সারারাত এটি মাথায় লাগিয়ে
রেখে দিন এবং সকালে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
সাদা চুলের প্রভাব কমানোর জন্য জীবনধারার পরিবর্তন
আপনার জীবন ধারার পরিবর্তন করার মাধ্যমে আপনি কিছুটা হলেও অল্প বয়সে চুল পাকার
প্রভাব কিছুটা হলেও আপনি কমাতে পারবেন যা আপনার চুলের প্রাকৃতিক রং দীর্ঘ সময়
ধরে রাখতে সাহায্য করবে। অল্প বয়সে চুল পেকে যাওয়ার মূল কারণ হতে পারে
মানসিক চাপ, জেনেটিক্স, খারাপ খাদ্যাভ্যাস, হরমোনের
ভারসাম্যহীনতা এবং জীবনধারার বিভিন্ন খারাপ অভ্যাস। অল্প বয়সে চুল পেকে হয়ে যাওয়া
বলতে মাথার উপর সাদা চুলের রেখা দেখা যায়, যা আমাদের এশীয়দের ক্ষেত্রে ২৫ বছর
বয়সের আগে আগে দেখা যায়।
লেখকের শেষ কথা
সাদা চুল বয়স বাড়ার একটি স্বাভাবিক অংশ, তবে অল্প বয়সে সাদা চুল বারার প্রভাব
কমানোর জন্য আপনি অনেক গুলো ধাপ অনুসরণ করতে পারেন। স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস,
মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ, স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন মেনে চলার চেষ্টা করা, এই সব
উপায়েই আপনার চুল সুস্থ ও প্রাণবন্ত থাকবে। মনে রাখবেন যে আপনার জিন কখন এবং
কতটা সাদা চুল পাবে তাতে একটি বড় ভূমিকা পালন করে, তাই ধৈর্য ধরুন এবং নিজের
যত্ন নিন। আপনার চুলের পরিবর্তনগুলিকে আলিঙ্গন করুন এবং এটিকে সুন্দর দেখাতে
আপনার জন্য যা সবচেয়ে ভালো তা করুন। প্রিয় পাঠক আপনাদের সুবিধার্থে এই
পোস্টটি লিখা আপনাদের যদি এ পোস্টটি সহায়ক মনে হয় তাহলে আপনার প্রিয়জনদের সাথে
একটি শেয়ার করুন যেন তারাও জানতে পারে অল্প বয়সে চুল সাদা হওয়ার কারণ, চুল
পাকা রোধ করার উপায়, ঘরোয়া পদ্ধতি তে চুল পাকা রোধ করার উপায়, চুল পাকা বন্ধ
করার তেল, সাদা চুলের প্রভাব কমানোর জন্য জীবনধারার পরিবর্তন।



টেক সমাজের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url